আসছে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। কেউ বলছে দলীয় প্রতীক থাকবে, কারো কারো ফেসবুক স্ট্যাটাস বলে দেয় দলীয় প্রতীক বিহীন নির্বাচন হবে। দলীয় প্রতীকে স্থানীয় নির্বাচন হলে দলীয় কোন্দল ও গ্রুপিং এর কারণে নেতাকর্মীদের মাঝে বিভাজন সৃষ্টি হয়। তার উপর আবার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ লাগবে কি লাগবেনা এই নিয়ে চলছে আলোচনা সমলোচনা। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ নেই তাদের দাবী আমাদের যদি ভোট দেওয়ার যোগ্যতা থাকে তাহলে প্রার্থী হিসেবে ও আমরা যোগ্য। নন মেট্রিক পাশ লোক যদি এমপি হতে পারে তাহলে মেম্বার চেয়ারম্যান হতে কেন মেট্রিক পাশ আইএ পাশ লাগবে কেন? শিক্ষাগত যোগ্যতার মাধ্যমে কোনো জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হবে এটা কোনো যৌক্তিক আইন হতে পারে না। অন্যদিকে এই আইন পাশ হলে খুশি শিক্ষিত প্রার্থীগণ। তৃণমূলের প্রার্থী এবং ভোটারদের মাঝে চা দোকান, রাস্তাঘাট, হাটবাজার ও বিভিন্ন আড্ডায় এই নিয়ে চলছে চুলছেড়া বিশ্লেষণ। যারা প্রার্থী হবে তারাও এমপির কাছে শুরু করছে দৌড়ঝাপ। চেয়ারম্যান মেম্বার হতে এমপিকেই শেষ ভরসা মনে করছে অনেক প্রার্থী। কেউ কেউ জনগনের মন জয় করার জন্য ঘুরছেন জনগনের দ্বারপ্রান্তে এবং চায়ের দোকানে তুলছেন আড্ডার ঝড়।